• শনিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:৫২ অপরাহ্ন
  • [gtranslate]
শিরোনামঃ
গাজীপুরে ভূমিদস্যুদের দৌরাত্ম্য, আর্মি অফিসারের যোগসাজশের অভিযোগ পাথরঘাটায় নিরীহ জেলেকে ইয়াবা দিয়ে ফাঁসানোর অভিযোগ চাঁদাবাজ ও দখলদারিত্বকে বাংলাদেশের মানুষ আর গ্রহণ করবে না : ড.শফিকুল ইসলাম মাসুদ ছাত্র হত্যা মামলায় লক্ষ্মীপুরে যুবলীগের সাবেক ২ নেতা গ্রেপ্তার খিলগাঁও দক্ষিণ থানার সুধী সমাবেশ পালিত হয়েছে মানবিক সেচ্ছাসেবক খ্যাত সোহাগ আকনের পাশে জামায়েতে ইসলামের আর্থিক সহযোগিতা মানবিক সেচ্ছাসেবক খ্যাত সোহাগ আকনের পাশে জামায়েতে ইসলামের আর্থিক সহযোগিতা চরফ্যাশনে জিন্নাগর ইউনিয়নে শস্য কর্তন ও মাঠ দিবস পালন করা হয়েছে।। দেশের মানুষ কারও চোখ রাঙানিকে পরোয়া করে না: জামায়াত আমির ভোলার চরফ্যাশনে শস্য কর্তন ও মাঠ দিবস পালন।।

গাজীপুরে মুকুল ও মাহবুব গং ভূমিদস্যুতায় ও  দিশেহারা  ভূমি মালিক হাবিল গং তত্থ্য প্রকাশ

সময়ের কন্ঠ রিপোর্ট / ১৫৯ ৫০০০.০ বার পাঠক
Update : মঙ্গলবার, ৫ জুলাই, ২০২২

নিজস্ব প্রতিবেদক

গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের ৩নং ওয়ার্ডের বারেন্ডা মৌজায়,অসহায় পরিবারের সহায় সম্পদ ভোগ দখল করে জাল দলিলের মাধ্যমে ক্রয় বিক্রয় করে কোটি কোটি টাকার মালিক বনে গেছেন কাউন্সিলর সাইজ উদ্দিন মোল্লা।নিজের ভাই ইদ্রিস মোল্লাকে দাবার ঘুঁটি সাজিয়ে,ক্রয় ও বিক্রয়ের দলিলে তিনি নিজ ভাই ইদ্রিস মোল্লা কে শনাক্তকারী হিসেবে সম্প্রদান করান।

উক্ত সম্পদ এর উপরে তার কোন প্রকারের কাগজপত্র না থাকলেও তিনি জবর দখল করে চলেছেন বিশাল মার্কেট ও ভূমি গড়ে তুলেছেন নিজের অট্টালিকা,কাশেমপুর থানার ৩ নং ওয়ার্ডের রাজা তিনি,বিগত দিনে নির্বাচনকে কেন্দ্র করে গাজীপুর জেলা বারের সদস্য অ্যাডভোকেট আতিক (৩৭), ঠিকানা ভবানিপুর ,কাশিমপুর মার্ডার করেছেন এই মর্মে তাহার নামে একটি মার্ডার মামলা হয়, টাকার বিনিময়ে মামলাটি ধামাচাপা দিয়ে বেরিয়ে এসেছেন। আসার পর থেকে ভূমি দখল, চাঁদাবাজি, ধর্ষণ, অগ্নি সংযোগ করে আসছেনএবং নিরীহ মানুষকে ভয়ভীতি দেখিয়ে তাদের অর্থ সম্পদ জমি-জমা সর্বস্ব লুটে নিচ্ছেন। শিবির ও বি এনপির এজেন্ডাদের লালন পালন করে চলছেন তিনি , জামাতের আমির এবং এজেন্ডা মাহবুবের সাথে সখ্যতা গড়ে তুলে বহু জমি জাল দলীলের মাধ্যমে নিজেদের বলে দাবী করেন,পাকিস্তানের দোসর সরকার পতনের ডাক দেওয়া মুকুল গং কে দাবার গুটি তৈরি করেছেন,গরীব অসহায়দের মার্কেট দখল করে একের পর এক ভাড়া ও চাঁদা তুলে নিয়ে যাচ্ছেন, কাউন্সিলর সাইজ উদ্দিন মোল্লা,ও তার ভ্রাতা ইদ্রিস মোল্লা,মুকুল গং এখান থেকে জোর করে মানুষের কাছ থেকে টাকা উত্তোলন করেন,যার নেই বিন্দুমাত্র সম্পদ বা কোন প্রকার কাগজপত্র, তবু তিনি চাঁদা তুলেছেন একের পর এক।সাইজ উদ্দিন মোল্লার ভ্রাতা ইদ্রিস মোল্লা পেশায় তিনি একজন দর্জির দোকানী ছিল,আজ তিনি কিভাবে হাজার হাজার কোটি টাকার মালিক, কাশিমপুর থানা গাজীপুর জেলা জজ আদালত সহ বিভিন্ন জায়গায় এদের নামে মামলা আছে, এদের বিরুদ্ধে দুদক আইনের উপরে আস্থা রেখে অসহায় হাবিল পরিবার দুদকের কাছে একটি অভিযোগ দায়ের করেন,উক্ত অভিযোগের তদন্ত চলমান,কাউন্সিলর সাইজ উদ্দিন মোল্লা তিনি “দৈনিক সময়ের কন্ঠ” পত্রিকার সম্পাদককে মুঠোফোনে বলেন,আমার এইখানে কোন সম্পদ নাই এই সম্পদের উপরে আমার কোন লোভ লালসা নাই,আমি ওখানে যাব না,তার পরেও তিনি কিছুদিন পূর্বে উক্ত সম্পদ বিক্রয় করার জন্য কাশেমপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা/ওসি মাহবুবে খোদা বক্স এর নিকট ভুল তথ্য দিয়েছেন, এবং আমিন নিয়ে উক্ত সম্পদ মাপ জোক,জরিপ করতে গেলে, অসহায় জমির মালিকগন ও এলাকার জনগণ সম্মিলিত হয়ে,কাউন্সিলর সাইজ উদ্দিন মোল্লাকে ধাওয়া দিয়ে এলাকা ছাড়া করেন,সাইজ উদ্দিন মোল্লার পুত্র ধর্ষন মামলা নিয়ে পলাতক ছিলেন,বহু অপকর্মের হোতা এই সাইজ উদ্দিন মোল্লা,কাউন্সিলর সাইজ উদ্দিন মোল্লার সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ও বিভিন্ন অপকর্মের তথ্য “দৈনিক সময়ের কন্ঠ” পত্রিকায় তুলে ধরলে,সাইজ উদ্দিন মোল্লা পয়সার বিনিময়ে বর্তমান সমাজে হলুদ সাংবাদিকদের দিয়ে বিভিন্ন অযুহাতে প্রতিবাদ দেওয়ার প্রচেষ্টা করেন,জমির মালিকগন উক্ত জমি জাল দলিল মুলে মাহবুবুর রহমানের নামে ভোগ দখলের অভিযোগ তুলে একটি মামলা দায়ের করেন,এই সমস্ত সন্ত্রাসীদের দ্বারা আর কত নির্যাতিত নিষ্পেষিত হবে সমাজের অসহায় মানুষ,তাদের অপকর্মের চিত্র তুলে ধরলে বিভিন্ন ভাবে ভয়-ভীতি প্রদর্শন করেন,এবং বিভিন্ন মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে দিবেন বলে আস্ফালন করেন এই গঙরা, এদের বিরুদ্ধে সঠিক তদন্ত করে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সুদৃষ্টি কামনা করেন এলাকাবাসী।
কাশিমপুরে হাবেল গাং কে ধর্ষন মামলায় ফাঁসাতে তৎপর কুচক্রী মহল।গাজীপুর মহানগর কাশিমপুর থানার সুরাবাড়ী মৌজায় ৫ নং ওয়ার্ডে বসবাসরত হাবেল গংদের ধর্ষণ মামলায় ফাঁসাতে একটি কুচক্রী মহল চমৎকার নাটকীয়তায় লিপ্ত, গত ২৯ শে সেপ্টেম্বর রাত্র ১০ টার সময় হাবেল গং একটি রিকশা গ্যারেজ এর মধ্যে থানার সোর্স ও দালালি,ছালমা বয়স আনুমানিক (৩৫ )নামের একটি মেয়েকে ধর্ষন করেছেন বলে জানান মেয়েটি, তবে হাবেল গং এর পরিবার বিষয়টি অস্বীকার করে বলেন আমি সম্পূর্ণ নির্দোষ,আমার বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা বানোয়াট ভিত্তিহীন,কাশিমপুর থানার বারেন্ডা মৌজায় আমাদের জমিজমা কে কেন্দ্র করে আমাদের বিরুদ্ধে একের পর এক মিথ্যা বানোয়াট ভিত্তিহীন অভিযোগ দায়ের করে চলেছেন এবং মামলা হামলা করেই চলেছেন সন্ত্রাসী মাহবুব বাহিনী।ঠিক তেমনি গত ২৯ শে আগস্ট আমি ও আমাদের বিরুদ্ধে ধর্ষণ এর মত ন্যাক্কার জনক কথা উত্থাপন করে মামলা করার পায়তারা করছেন (এক) মাহাবুব, পিতা মৃত রফিকুল ইসলাম ( ২) মুকুল, পিতা মৃত, মোজামেল হক সিকদার, খানকা শরিফ, সুরাবাড়ী থানা কাশিমপুর (৩) মোঃ খাজা পিতা,মৃত আলী (৪) মোহাম্মদ জসিম ওরফে জসু পিতা,মৃত মহর উদ্দিন (৫) অদ্য মাদক সম্রাট ,ওয়াজদ্দির ছোট ভাই মানুল পিতা- ওছিমদ্দিন , গ্রাম- সুরাবাড়ী কাশিমপুর,গং তবে একাধিক গণমাধ্যমকর্মীরা বিষয়টি পর্যবেক্ষন করলে বেরিয়ে আসে চমৎকার তথ্য,কথায় বলে কেঁছো খুঁড়তে সাপের দেখা,ঠিক তেমনই এঘটনার পুনরাবৃত্তি,এলাকাবাসীর বক্তব্যে জানা যায় শামীমা সুলতানা মনি নামের একটি মেয়ে কাশিমপুর থানায় দালালী করেন,থানার দালাল বলে পরিচিত,এবং স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের কথায় সে ওঠা বসা করেন,এলাকার বিভিন্ন শ্রেনী পেশার মানুষ কে মামলা হামলার ভয় দেখিয়ে,অভিযোগ অনুযোগে জর্জরিত করে ফায়দা লুটাই তার প্রধান লক্ষ,তার মিথ্যা বানোয়াট অভিযোগ গুলোও সাদরে গ্রহন করেন কাশিমপুর থানার পুলিশ কর্মকর্তারা,বিষয়টি চমৎকার ভাবে তৈরি করেছেন কুচক্রী মহলে,জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধের জেরে হাবেল গং কে ফাঁসাতে এমন মাস্টার প্লান করেছেন।

গাজীপুর মহানগর কাশিমপুর থানায় গত ২৯ শে সেপ্টেম্বর ছালমা বয়েস ৩৫ নামের একটি নারী ৫ নং ওয়ার্ডে বসবাসরত হাবেল গং এর বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলেছেন যে হাবেল গং এর নিকটে পাঁচশ টাকা চুক্তিতে দেহ বিক্রয় করেছেন,তবে হাবেল গং তার চুক্তি অনুযায়ী টাকা না দেওয়ায়,হাবেল গং এর বিরুদ্ধে তার নারীত্ব হরন তথা ধর্ষন এর অভিযোগ তুলে কাশিমপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন,কাশিমপুর থানার চৌকশ পুলিশ অফিসার মোজাম্মেল হক বলেন আমি মামলার আয়ু মাত্র আমি এধরণের মামলা সম্পর্কে কিছুই জানিনা,মামলাটি তদন্ত পর্যবেক্ষন করে মামলা দায়ের হয়েছেন কিনা সে বিষয়ে দৈনিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকার সম্পাদক বোরহান উদ্দিন হাওলাদার জসিম মুঠো ফোনে তদন্ত ওসি আল মামুন এর নিকট জানতে চাইলে তিনি তদন্ত পর্যবেক্ষন এর কথা না বলে তিনি বলেন মামলা রেকর্ড করেছেন,নবাগত ওসি রাফির নিকটে মুঠো ফোনে জানতে চাইলে তিনি বলেন মামলার বিষয়ে ওসি তদন্তের নিকট জানতে, অপরদিকে সময়ের কন্ঠ পত্রিকার সম্পাদক বোরহান হাওলাদার জসিম গোপন সুত্র অনুযায়ী জানতে পারেন যে ধর্ষনের দাবী করা এবং নিজেই স্বীকার করেন যে তাকে যে টাকা দেওয়ার কথা ছিলো হাবেল গং না দেওয়ায় তিনি থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন,এদিকে থানার দালাল ও কাশিমপুর থানা পুলিশে উক্ত অভিযোগ এর বিষয়ে ঘরোয়া ভাবে তিন লক্ষ টাকার বিনিময়ে সমাধান করার প্রচেষ্টা চালিয়ে ব্যার্থ হয়ে ধর্ষন হওয়া ওই নারীকে তিন দিন থানায় আটক রাখার পরে ডি এন এ টেষ্টে পাঠিয়েছেন।টাকার বিনিময়ে দেহ বিক্রি করা নারী করেন ধর্ষন মামলা,উক্ত বিষয়ে নাটকের পর নাটকের আবির্ভাব,যত দিন যাচ্ছে ততই রহস্যের উদঘাটন হচ্ছে, কাশিমপুর থানার বিভিন্ন জায়গায় এমন চরিত্রহীন নারীর রমরমা দেহব্যবসা চলমান এটা একাধিক পত্র পত্রিকায় প্রকাশ হয়েছেন,এ ধরনের অভিযোগ তুলে থানার দালাল ও অসাধু পুলিশ প্রশাসনের অবৈধ পন্থা অবলম্বন এর বিষয় নিয়ে,বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে নিজেকে নির্দোষ প্রমাণের ভিত্তিতে অভিযুক্ত হাবেল গং একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। মামলা তুলে নেওয়ার হুমকি দিলেন কাউন্সিলর সাইজু উদ্দিন মোল্লা।
গাজীপুর মহানগর কাশিমপুর থানার ৩ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর সাইজ উদ্দিন মোল্লা এবং এর ভাই ইদ্রিস মোল্লা মামলা তুলে নেওয়ার হুমকি দিলেন এমন অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, দীর্ঘদিন যাবত জমিজমা নিয়ে বিরোধ চলছিল ৩ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর সাইজুদ্দিন মোল্লা এবং তার ভাই ইদ্রিস মোল্লার সাথে । এই জমিজমা নিয়ে আদালতে মামলা চলমান থাকলেও বিবাদীগন বিভিন্ন সময়ে বিভিন্নভাবে হুমকি ধামকি দিয়ে যাচ্ছিল তারই ধারাবাহিকতায় গত ১৫/০৯/২০২২ ইং তারিখে বিজ্ঞ আদালত হাজিরা দিয়ে আসার সময় সুরাবাড়ী বাদীর বাড়ীর সামনে আসামাত্র ৩ঃ৩০ মিনিটের দিকে বিবাদীগনের সাথে আরও ৫/৬ জন অচেনা লোক আমাকে হুমকি ধামকি দিয়ে বলেন, মামলা তুলে নিতে আর যদি মামলা তুলে না নেই তাহলে যে কোনো সময় আমাকে মেরে গুম করার হুমকি দিয়ে চলে যান এমনটাই বললেন বাদী আবদুল মালেক।তিনি আরও বলেন
২০০৩ ইং সালে এডভোকেট আতিকুর রহমানকে প্রতিহিংসা করে যেভাবে হত্যা করেছি ঠিক সেই অবস্থা তোমার হবে এই বলে আমাকে যে কোন সময় মেরে ফেলে দিতে পারে এই কাউন্সিলর সাইজ উদ্দিন মোল্লা এবং তার ভাই ইদ্রিস মোল্লা তাই নিজের জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে কাশিমপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছি।তিনি আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছে সঠিক তদন্ত করে যেন আমার সঠিক বিচার পাইয়ে দেয় এমনটাই আশা করছেন।গাজীপুর মহানগর ৩ নং ওয়ার্ডে জনপ্রতিনিধি হিসেবে ইতিমধ্যেই জনগনের ঘৃনার পাত্র হয়ে দাঁড়িয়েছেন কাউন্সিলর সাইজ উদ্দিন মোল্লা। সরেজমিনে দেখা যায়, মহানগরীর কাশিমপুর ৩ নং ওয়ার্ডের বিভিন্ন রাস্তা-ঘাট থেকে শুরু করে মসজিদ-মাদ্রাসা ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলোর বেহাল অবস্থা।১৯৮৮ সালে তিনি জিবিকার তাগিদে সৌদি আরবে পাড়ি জমান তবে দেশে এসেও তার অবস্থার উন্নতি করতে পারেননি। ছোট ভাই ইদ্রিস মোল্লা সামান্য একজন দর্জি দোকানদার ছিলেন কোনো মতে খেয়ে পরে বেঁচে ছিলেন নুন আনতে পান্তা ফুরাতো সাইজ উদ্দিন মোল্লার।একসময় বিএনপি সমর্থিত লোকদের সাথে সক্ষতা গড়ে তোলেন। এখন সে আবার আওয়ামী লীগের মাথায় কাঁঠাল রেখে কোষ তুলে খেয়ে বর্তমানে তিনি হাজার হাজার কোটি টাকার মালিক।

এলাকাবাসী ও সাধারণ জনগন বলেন, সাইজ উদ্দিন মোল্লা ও তার ভ্রাতা ইদ্রিস মোল্লা কি আলাদীনের চেরাগ পেলো দু’দিন আগেও যাদের নুন আনতে পান্তা ফুরাতো আজ তারা বাড়ির গেইট তৈরি করেছেন ৮০ লক্ষ টাকা দিয়ে তালা তৈরি করেছেন ১লক্ষ ৫০ হাজার টাকা দিয়ে। তাদের ব্যবসা হলো গরীব দুঃখী নিপীড়িত জনতাদের ঠকানো,তার কার এদিকে জমি কিনতে সহযোগিতা করার, আশ্বাস দিয়ে জমির মালিকদের কাছ থেকে কাগজপত্র হাতিয়ে নিয়ে সে তার ভাই ইদ্রিস মোল্লাকে দিয়ে তাদের নামে খাড়া দলিল করে ভূমির মালিকদের কে তার বাহিনী দিয়ে আর হুমকি প্রদান করে এলাকা ছাড়া করেন ।দূর্নীতিবাজ খুনি জাল-জালিয়াতির কারিগর সাইজ উদ্দিন মোল্লা লোক দেখানো পদক পেয়েছেন কয়েকটা। ২০১৫ অতীশ দীপঙ্কর গোল্ড মেডেল ও শেরে বাংলা স্বর্ণপদক পুরস্কার ২০১৭ সালে মহাত্মা গান্ধী শান্তি পদক পুরস্কার দেখিয়েছেন মানুষকে বোকা বানানোর কৌশল টা শিখছে ভালো। গাজীপুর সদর উপজেলা সেটেলমেন্ট অফিসে তিনজন দালাল নিয়মিত অফিস তারা একটি করে অফিস কক্ষ ব্যবহার করে সরকারী চেয়ার-টেবিলে বসে অফিসারের মত কাজকর্ম করছেন। ভূমি রেকর্ড জরিপ অফিসে এ ধরণের স্টাফ নিয়ে সাধারণ মানুষ নানা ধরণের বিভ্রান্তিতে পড়ছেন।গত রবিবার সকালে সরেজমিন গাজীপুর শহরের বরুদা এলাকায় গিয়ে দেখা যায় এই দৃশ্য। দোতলা বাড়ির পুরোটিই এই সরকারী অফিস। অফিসের নীচতলায় প্রবেশ করতেই দেখা যায় ডান দিকে একটি রুমে সরকারী কর্মকর্তার আদলে চেয়ার টেবিল নিয়ে বসে আছেন নুরুন্নবী সুমন। তার নিজের পদ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করতে গিয়ে আমতা আমতা শুরু করেন। বার বার তিনি ‘আক্কাছ আলী স্যার’র নাম বলছেন।খোঁজ নিয়ে জানা যায়, সুমন এই অফিসের সহকারী সেটেলমেন্ট অফিসার মোঃ আক্কাছ আলীর নিকটাত্মীয়। জমির মালিক কোন ভূক্তভোগীকে সুমনের সাথে কথা বলতে হয়। আক্কাছ আলী সরাসরি কোন ভূক্তভোগীর সাথে খোলামেলা আলোচনা করেন না।


আপনার মতামত লিখুন :
জাতীয় আরো নিউজ