• শনিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:৪২ অপরাহ্ন
  • [gtranslate]
শিরোনামঃ
গাজীপুরে ভূমিদস্যুদের দৌরাত্ম্য, আর্মি অফিসারের যোগসাজশের অভিযোগ পাথরঘাটায় নিরীহ জেলেকে ইয়াবা দিয়ে ফাঁসানোর অভিযোগ চাঁদাবাজ ও দখলদারিত্বকে বাংলাদেশের মানুষ আর গ্রহণ করবে না : ড.শফিকুল ইসলাম মাসুদ ছাত্র হত্যা মামলায় লক্ষ্মীপুরে যুবলীগের সাবেক ২ নেতা গ্রেপ্তার খিলগাঁও দক্ষিণ থানার সুধী সমাবেশ পালিত হয়েছে মানবিক সেচ্ছাসেবক খ্যাত সোহাগ আকনের পাশে জামায়েতে ইসলামের আর্থিক সহযোগিতা মানবিক সেচ্ছাসেবক খ্যাত সোহাগ আকনের পাশে জামায়েতে ইসলামের আর্থিক সহযোগিতা চরফ্যাশনে জিন্নাগর ইউনিয়নে শস্য কর্তন ও মাঠ দিবস পালন করা হয়েছে।। দেশের মানুষ কারও চোখ রাঙানিকে পরোয়া করে না: জামায়াত আমির ভোলার চরফ্যাশনে শস্য কর্তন ও মাঠ দিবস পালন।।

গাজায় বর্বরতায় দায়ীদের জবাবদিহি করতে হবে: এরদোগানের হুঁশিয়ারি

সময়ের কন্ঠ রিপোর্ট / ১৪৫ ৫০০০.০ বার পাঠক
Update : বৃহস্পতিবার, ১১ জুলাই, ২০২৪

গাজায় বর্বরতার জন্য দায়ীদের অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে বলে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যিপ এরদোগান।

তিনি বলেছেন, ১৯৯৫ সালের স্রেব্রেনিকা গণহত্যার মতোই ‘গাজায় বর্বরতার’ জন্য যারা দায়ী, অবশ্যই তাদের আন্তর্জাতিক আইনের সামনে জবাবদিহি করতে হবে।

বৃহস্পতিবার বসনিয়া ও হার্জেগোভিনায় স্রেব্রেনিকা গণহত্যা দিবস স্মরণ অনুষ্ঠানে পাঠানো এক ভিডিও বার্তায় তুর্কি প্রেসিডেন্ট এ হুঁশিয়ারি দেন।

অপরাধীদের বিচার নিশ্চিত করা এবং গণহত্যার অপরাধীদের জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার জন্য তুর্কি সরকার যথাসাধ্য চেষ্টা চালিয়ে যাবে উল্লেখ করে এরদোগান বলেন, আজ অধিকৃত গাজা এবং ফিলিস্তিনি অঞ্চলের বাসিন্দারা একইরকম নৃশংসতার শিকার হচ্ছে, যেমনটা স্রেব্রেনিকায় সংঘটিত হয়েছিল ২৯ বছর আগে।

তিনি এ সময় আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর প্রতি জোরাল দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেন, স্রেব্রেনিকাতে ২৯ বছর আগে যেমন ১৬ হাজার শিশুসহ ৪০ হাজার নিরপরাধ লোককে হত্যা করা হয়েছিল; ঠিক তেমনি গাজাতেও নারী-শিশুসহ হাজার হাজার ফিলিস্তিনিকে হত্যা করা হচ্ছে, আর গোটা বিশ্ব তা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখছে।

এ সময় গোটা বিশ্ব এখন ‘মানবতাহীন এবং আন্তরিকতাশূন্য’ বলেও মন্তব্য করেন এরদোগান।

এর আগে গত মে মাসে জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে যোগ দিয়ে ১১ জুলাইকে ‘স্রেব্রেনিকা গণহত্যা স্মরণ’ দিবস হিসেবে ঘোষণা দেন এরদোগান। সেই বিষয়টা উল্লেখ করে তুর্কি প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘আমি প্রত্যেককে ধন্যবাদ জানাতে চাই, যারা এই সিদ্ধান্তের প্রস্তুতি থেকে এটি গ্রহণ পর্যন্ত সব পর্যায়ে অবদান রেখেছেন। বিশ্বের কোথাও যেন স্রেব্রেনিকা গণহত্যার মতো অন্ধকারময় ঘটনার পুনরাবৃত্তি না ঘটে।’

যারা এখনও বসনিয়া ও হার্জেগোভিনায় গণহত্যাকে অস্বীকার করে এবং আন্তর্জাতিক আদালতের রায় সত্ত্বেও যুদ্ধাপরাধীদের প্রশংসা করে, তাদের নিন্দা জানিয়ে এরদোগান বলেন, সেই যুদ্ধের পর বাড়িতে ফিরে আসা লোকদের ওপর হামলা ও হয়রানির বিষয়গুলো সরকার অনুসরণ করছে।

বসনিয়া ও হার্জেগোভিনায় ঘটনার পর সবগুলো সেক্টরকে একত্রিত করে একটি অভ্যন্তরীণ ঐকমত্যের চেষ্টা চালায় তুর্কি সরকার। বিষয়টিকে একটি ‘আন্তরিক প্রচেষ্টা’ উল্লেখ করে তুর্কি প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘সবাইকে মনে রাখতে হবে যে, সংঘর্ষ এবং উত্তেজনা থেকে কেউই লাভবান হয় না। ’ সূত্র: আনাদোলু এজেন্সি


আপনার মতামত লিখুন :
জাতীয় আরো নিউজ