• রবিবার, ০৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৬:২৪ অপরাহ্ন
  • [gtranslate]
শিরোনামঃ
সড়ক নিরাপত্তা আইন প্রণয়নে সরকারকে আরো সক্রিয় হতে হবে চরফ্যাশন খাদ্য বান্ধব কর্মসূচির ১৫ টাকা করে দুই মাসের চাল বিতরণ করা হয়েছে।। বেগমগঞ্জে জামায়াতে যোগ দেওয়া ছাত্রদল নেতাকে গুলি নরসিংদীতে গৃহবধূকে শ্বাসরুদ্ধ করে হত্যার অভিযোগ উঠেছে স্বামী যুবায়ের মিয়ার বিরুদ্ধে খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহসহ ১১ মামলা হাইকোর্টে বাতিল ছাত্র রাজনীতি ও অন্যান্য এবার জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রশিবির ভোলার চরফ্যাশনে খাদ্য বান্ধব কর্মসূচির ১৫ টাকা করে চাল বিতরণ করা হয়েছে।। সাংবাদিক কে তথ্য সংগ্রহে বাধা দিয়ে, গাজীপুর জেলা বারের বিএনপি পন্থী আইনজীবী আশরাফুল হুদা স্বৈরাচারী খুনি হাসিনার প্রেতাত্মা গুন্ডার পরিচয় দিয়েছেন কী? চরফ্যাশনে প্রশাসনের হস্তক্ষেপে বাল্য বিয়ের কবল থেকে রক্ষা পেলো মাদ্রাসা শিক্ষার্থী।। সময়ের কন্ঠ’র দৃষ্টিতে জাবিতে “সমগীত সাংগঠনিক কর্মশালা

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন শুরুতে ইতিবাচক মিয়ানমার।ভারতের নিউদিল্লিতে

সময়ের কন্ঠ রিপোর্ট / ১২৫ ৫০০০.০ বার পাঠক
Update : শুক্রবার, ১২ জুলাই, ২০২৪

মিয়ানমারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী থান সুই রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন শুরুর বিষয়ে ইতিবাচক সাড়া দিয়েছেন। ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লিতে বিমসটেক সম্মেলনের ফাঁকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে মিয়ানমারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ মনোভাব ব্যক্ত করেন।

বিমসটেক দেশগুলোর পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের দ্বিতীয় রিট্রিটের প্রথম দিন বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় এই বৈঠক হয়।

এ সময় ড. হাছান মিয়ানমারের পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে তাদের পূর্বের আলোচনাগুলোর কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে বলেন, মিয়ানমার দীর্ঘদিন ধরে বলে আসছে যে, তারা তাদের দেশ থেকে জোরপূর্বক উদ্বাস্তু হয়ে বাংলাদেশে আশ্রিত নাগরিক রোহিঙ্গাদের ফেরত নিতে সম্মত আছে। কিন্তু এটি কার্যে পর্যবসিত হওয়ার চিহ্ন এখনো পরিলক্ষিত হয়নি।

‘প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া শুরু হলেই কেবল মিয়ানমার তাদের প্রতিশ্রুতি রক্ষার নজীর রাখতে পারে’ উল্লেখ করে বিষয়টির ওপর গভীর গুরুত্বারোপ করেন ড. হাছান মাহমুদ।

মিয়ানমারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী থান সুই এ ব্যাপারে ইতিবাচক সাড়া দেন এবং তার সরকারের সঙ্গে আলোচনা করে দ্রুত প্রত্যাবাসন শুরুর অভিপ্রায় পুনর্ব্যক্ত করেন।

উল্লেখ্য, বিভিন্ন সময়ে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর বর্বর নির্যাতনের শিকার হয়ে পালিয়ে আসা ১২ লাখের বেশি রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দিয়েছে বাংলাদেশ। তারা কক্সবাজার, টেকনাফের কয়েকটি ক্যাম্প ও ভাসানচরে বসবাস করছে।

মানবিক কারণে এতদিন ধরে রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়ে এলেও শুরু থেকেই তাদের নিরাপদে, টেকসই ও মর্যাদার সঙ্গে মিয়ানমারে ফেরত নেওয়ার জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে জোরালো দাবি জানিয়ে আসছে বাংলাদেশ।

আন্তর্জাতিক চাপের মুখে ২০১৭ সালের শেষদিকে রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নিতে রাজি হয়ে ওই বছর সেপ্টেম্বরে বাংলাদেশের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় চুক্তি করে। এরপর ২০১৯ সালে দুই দফা প্রত্যাবাসনের উদ্যোগ নেওয়া হলেও রাখাইন রাজ্যের নিরাপত্তা পরিবেশ নিয়ে শঙ্কার কথা তুলে ধরে ফিরতে রাজি হননি রোহিঙ্গারা। সেই থেকে আটকে আছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন।


আপনার মতামত লিখুন :
জাতীয় আরো নিউজ