নিজস্ব সংবাদদাতা।
নারায়ণগঞ্জ গার্মেন্টস ব্যবসায়ী নীট কনসার্নের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জাহাঙ্গীর হোসেন মোল্লা শুধু একজন ব্যবসায়ী নয়, ক্রীড়াপ্রেমী ও অহসায় মানুষের এক ভরসাস্থল। ব্যবসায়িক কাজের ক্ষেত্র ছাড়া কোন রাজনৈতিক সংগঠনের সাথে জড়িত না। ব্যবসা পরিচালনা ও ক্রীড়াপ্রেমী জাহাঙ্গীর হোসেন মোল্লা সব সময় কারো কোন যুক্তিক দাবী থাকলে তা পূরণ করার চেষ্টা করেন বলে এমন শত শত প্রমান থাকলেও দানের / সহযোগিতার বিষয়গুলো কাউকে জানতে দিত না। ব্যবসায়িক আয়ের একটা অংশ সামাজিক কাজে ব্যয় করে থাকেন বলে অনেকে জানিয়েছে
১ লাখ টাকা, নীরহ মেয়ের বিয়েতে
বন্দরের একটি এতিম মেয়ের বিয়েত এক লক্ষ টাকা দিয়েছেন জাহাঙ্গীর হোসেন মোল্লা। কিন্ত সে সরাসরি বলেছে আমি কাউকে দেখানোর জন্য দেই না দেই শুধু আমার রব কে খুশি রাখার জন্য। তিনি বলেন আল্লাহ সোবহানা তায়ালা বলেছে ডান হাতে দিবে বাম হাত ও যেন জানতে না পারে। তাই গতকাল যে মেয়েটির বিয়ের জন্য এক লক্ষ টাকা দিয়েছেন সেখানে ছবি তুলতে ও নিষেধ করেছেন এবং ঐ পরিবার কে বলেছেন আমি এটা দিলাম যদি আরো কিছু লাগে আমাকে জানাইয়েন আমি দিবো। ঐ বাড়ি থেকে যাওয়ার সময় জাহাঙ্গীর হোসেন মোল্লা বলেছেন যে মেয়েটির বাপ থাকলে যে ভাবে তার মেয়ের জন্য বিয়ের প্রস্তুতি করতেন তার থেকে যেন বিন্দু পরিমান কম না হয় যা করার দরকার করবেন। প্রয়োজনে আমাকে জানাইবেন আমি আমার সাধ্যমত যতটুকু পারি আরো করবো।
এই বিষয়ে গুলো যে বলছেন সে ও তার নাম প্রকাশ করতে চান নাই কারন এতে জাহাঙ্গীর হোসেন মোল্লা রাগ করবেন যে পরিবারের মেয়েটির বিয়ে জন্য এক লক্ষ টাকা দিয়েছেন সেই পরিবারটি যাতে ছোট না হয়ে যায় বা সেই পরিবারের মান সন্মানে আঘাত না আসে। তাই তিনি নাম পরিচয় দিতে অস্বীকৃতি জানাইয়াছেন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক ব্যবসায়ী ও ক্রীড়া সংগঠনের নেতারা জানান, জাহাঙ্গীর হোসেন মোল্লা এমন এক জন ব্যাক্তি সে তার সবচেয়ে একে বারে কম বেতন ভুক্ত কর্মচারী তার সাথে ও সে হাসি খুশি মাখা মুখে কথা বলেন এবং যে কোন প্রোগ্রামে দাওয়াত দেন তিনি সাথে তা কবুল করেন এবং সে নিজে ঐ বাড়ীতে যায় সবাইর সাথে মিলে মিশে অনুষ্ঠানে উপভোগ করেন। তার মাঝে কখনো কোন অহংকার অহমিকা বা মালিকি মালিকি ভাব নাই সে তার কর্মকর্তা কর্মচারীদের এক সাথে নিয়ে সব কিছু উপভোগ করেন।