স্টাফ রিপোর্টার।।
ভোলার চরফ্যাশন উপজেলার দক্ষিণ আইচা থানা বিএনপির সভাপতি সাইফুল ইসলাম ফারুক মাস্টারসহ তার সমর্থকদের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের বিরুদ্ধে কচ্ছপিয়া লঞ্চঘাটের ইজারাদার ও ব্যবসায়ী মো.মনির হোসেন ফারুক সংবাদ সম্মেলন করেছেন ।
গতকাল নিজ বাসভবনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে মনির হোসেন ফারুক বলেন,গত ৩০ আগস্ট শুক্রবার ঢাকার একটি জাতীয় দৈনিক প্রত্রিকার অনলাইন ভার্সনে প্রকাশিত ‘বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে লঞ্চঘাট ও নৌ-যান দখলের অভিযোগ’ শীর্ষক প্রতিবেদনে যেই দখলের ঘটনা বর্ণনা করা হয়েছে তা সঠিক নয়।
তিনি বলেন, সরকার পতনের পর নিজেদের অপকর্ম বিবেচনায় আমিসহ দক্ষিণ আইচা থানা আওয়ামীলীগের অধিকাংশ নেতা কর্মী আত্মগোপনে ছিলাম। আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় থাকাকালে টানা ১৫ বছর চরফ্যাশনের চরকচ্ছপিয়া ঘাট থেকে পর্যটন দ্বীপ কুকরি-মুকরি,তারুয়া ঢালচরসহ বিচ্ছিন্ন দ্বীপে যাতায়াতের জন্য আমার ( যুবলীগ সহ সংগঠনিক সম্পাদক মনিরুল হোসেন ফারুক) ৯টি স্পিড পরিচালনা করেছি। আমি আত্মগোপনে যাওয়ার পর স্থানীয় শিমুল হাওলাদারকে ৭টি ও শামীমের কাছে ২টি স্পিডবোট বিক্রি করি। সেগুলো এখন তারা পরিচালনা করছেন।
পরে লেনদেনকে কেন্দ্র করে ব্যবসায়ীরা বাজারের ২টি দোকানে তালা দিয়ে চাবি তাদের কাছে রেখেছেন।
কিন্ত কে বা কাহারা আমার নাম ব্যাবহার করে দক্ষিণ আইচা থানা বিএনপির সভাপতি সাইফুল ইসলাম ফারুক মাস্টারসহ তার সমর্থকদের বিরুদ্ধে কচ্ছপিয়া লঞ্চঘাট, যাত্রী পারাপার সেবাসহ কয়েকটি স্পিডবোট ও যাত্রীবাহী ট্রলার দখল এবং দুটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে তালা দেওয়ার অপ্রপ্রচার চালাচ্ছে। এই অপ প্রচারের বিরুদ্ধে আমি মো.মনির হোসেন ফারুক তিব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি