• বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫, ০৯:৪৪ অপরাহ্ন
  • [gtranslate]
শিরোনামঃ
ভূমি অফিসে ৮ বছর ধরে ‘ভুয়া পরিচয়ে’ সরকারি চাকরির অভিযোগ দোষীদের আড়াল করার চেষ্টা, ৮১ হাজার কোটি টাকার খেলাপি ঋণ অবলোপন মেট্রোরেল-বিদ্যুৎ-সড়ক-রেলে সেবা বিঘ্নিত হলে দুঃখপ্রকাশ করা বাধ্যতামূলক ভারত ও পাকিস্তান ব্যয়বহুল যুদ্ধের সামর্থ্য রাখে না ডিউটি সিডিউল ভুল করার কারণে প্রত্যাহার হলেন কেন্দ্রসচিব হল সুপার ও কক্ষ পর্যবেক্ষক কাউন্দিয়া পুলিশ ফাঁড়ি’র ইনচার্জের ছত্রছায়ায় চলছে মাদকের রমরমা ব্যবসা (পর্ব- ১) কাকরাইল আগুরাগলি এলাকায় মজুমদার ভিলা—৯৪ নং আবাসিক ভবন রাজউক কর্তক অবৈধ নকশায় নির্মাণ করার প্রমাণিত হওয়ায় মালিককে চিঠি পর্ব ২ কাকরাইলে জাল জালিয়াতির রাজউক নকশার মাধ্যমে গড়ে তোলেন বহুতল ভবন খিলগাঁওয়ে গৃহবধূ ও তার পরিবারের উপর বর্বর হামলা: প্রাণনাশের হুমকি, স্বর্ণালংকার ও নগদ টাকা লুট করেছেন। বাড়িয়ালা ময়না বেগম নেতৃত্বে  কুমিল্লা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের  সাবেক চেয়ারম্যান জামাল নাসের সচিবের বিরুদ্ধে অনিয়মে জনবল নিয়োগ,জ্ঞাত আয় বহিভূত সম্পদ অর্জন,, বোর্ডে অনিয়ম নিয়ম বহিরভূত  অবৈধ উপায়ে ১২ জন ঠিকা ভিত্তিক কর্মচারী নিয়োগে বয়স জালিয়াতির অভিযোগ

ও সীমাহীন অনিয়ম-দূর্নীতির অভিযোগ নেত্রকোনার ওয়্যারহাউজ ইন্সপেক্টরের বিরুদ্ধে

সময়ের কন্ঠ রিপোর্ট / ১৯৯ ৫৮০০০.০ বার পাঠক
Update : মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর, ২০২৪

রুবেল মিয়া জেলা প্রতিনিধি নেত্রকোনা

সাবেক মহা-পরিচালকের আত্নীয় পরিচয়ে নানা অনিয়ম দূর্নীতি ও স্বেচ্ছাচারিতার অভিযোগ উঠেছে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স, নেত্রকোনা বারহাট্টার (অতিরিক্ত দ্বায়িত্ব) ওয়্যারহাউজ ইন্সপেক্টর মো: জহিরুল ইসলাম ও বারহাট্টা ফায়ার স্টেশনের লিডার বিপুল কুমার ঘোষের বিরুদ্ধে।

মহড়া/গণসংযোগ না করেও জ্বালানি উত্তোলন, লাইসেন্স বানিজ্য, ফায়ার এক্সট্রিং গুইসার বানিজ্য, স্টেশনের পুরাতন মালামাল বিলবোর্ড গ্রিল বিক্রি বাউন্ডারির বনজ,ফলজ ও ঔষধি গাছ অপসারণ, ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নাম ভাঙিয়ে চাঁদাবাজিসহ অন্তহীন অভিযোগ ওয়্যারহাউজ ইন্সপেক্টর মো: জহিরুল ইসলামের বিরুদ্ধে। তার স্বেচ্ছাচারিতা ও চাঁদাবাজির কবল থেকে রেহায় পায়নি স্টেশনে কর্মরত ষ্টাফরাও! উন্নয়ন ফান্ডের নামে প্রত্যেকে ষ্টাফের কাছ থেকে ২১০ টাকা হাড়ে চাঁদা আদায় করেন তিনি। এছাড়াও ফায়ার ফাইটারদের সাময়িক ব্যারাক বিশ্রাম করতে হলে আউট পাশ বাবদ ইন্সপেক্টরকে দিতে হয় ৫০ টাকা। সিএল ছুটি নিয়ে বাড়িতে গেলেও ঘুষ হিসেবে খাওয়াতে হয় ধই। বদলী জনিত ফেয়ারওয়েলে প্রত্যেক স্টাফদের কাছ থেকে ২০০ টাকা হাড়ে চাঁদা আদায় করেন জহিরুল ইসলাম । যার ২৫℅ ভোগ করেন নিজে। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের খুশি করার নামেও  ষ্টাফদের কাছ থেকে মাসিক ২০০ টাকা হাড়ে চাঁদা আদায় করেন জহিরুল ইসলাম। চাঁদা না দিয়ে প্রতিবাদ করলে স্টাফদের পরিবার নিয়ে অকথ্য ভাষায় গালমন্দ, প্রশাসনিক বদলীসহ দেন নানা হুমকি।

জহিরুল ইসলামের এমন সীমাহীন অনিয়ম-দূর্নীতি ও স্বেচ্ছাচারিতার প্রতিকার চেয়ে বারহাট্টা ফায়ার স্টেশনের ১২ জন ষ্টাফ প্রমাণসহ মহা-পরিচালক বরাবর লিখিত অভিযোগের পরপরই অভিযোগকারী কয়েকজনকে সরিয়ে দেওয়া হয় অন্য স্টেশনে।

সকল অভিযোগ অস্বীকার করেছেন, ওয়্যারহাউজ ইন্সপেক্টর মো: জহিরুল ইসলাম ও লিডার বিপুল কুমার ঘোষ।

তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহনের কথা জানিয়েছেন, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো: জাহেদ কামাল, মহা-পরিচালক, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তর।
ভক্সপপঃ- ডিজি, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তর।


আপনার মতামত লিখুন :
জাতীয় আরো খবর.....