আশুলিয়ার সংবাদদাতা
বলিভদ্র বাজার ফরমান মন্ডল মার্কেটের ফুডের চাঁদাবাজির অভিযোগ পাওয়া গেছে মো. হুমায়ূন কবির ও তার দুই সহযোগীর বিরুদ্ধে। এদের বর্তমান ঠিকানা মো. হুমায়ুন কবির পিতা মো. আমজাদ আলী মাতুব্বর জামালের দোকান বাজার বন্দকার পাড়া কবির মনজিল। তিন জন এক বাড়িতে থাকে। স্থায়ী ঠিকানা সিন্দুর আটা পোষ্ট চর নাটি পাড়া কাজিপুর সিরাজগঞ্জ। মো. অবির আলি পিতা মো. আমজাদ আলী মাতুব্বর। মো. দিলসাদ মন্ডল পিতা মৃত গুটু মন্ডল গ্রাম সিন্দুর আটা ঐ তৎকালীন স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে বিগত ১২/১৩ বছর হলে চাঁদাবাজি করেন ইপিজেড ফ্লাই ওভার থেকে ফরমান মন্ডল মার্কেটের সামনে এক কিলোমিটার দীর্ঘ পর্যন্ত। এরা ধামশোনা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের অংগ সংগঠনের নেতা মো. হুমায়ুন কবির ও মামা দিলসাদ মন্ডল নিজ দলীয় স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগ সরকারের ক্ষমতায় পাওয়ারের দাপটে চাঁদাবাজি করেন এবং দলীয় প্রয়োজনে নৈরাজ্য সন্ত্রাসী কার্যকলাপে সরাসরি লিপ্ত থাকতেন। অভিযোগ পাওয়া গেছে গন আন্দোলনের ছাত্র জনতার হত্যা মামলার আসামী মো. হুমায়ুন কবির আশুলিয়া থানাধীন মামলা চলমান। মামা ছোট ভাইকে নিয়ে চাঁদাবাজি করে
হাতিয়েছে লাখ লাখ টাকা। করেছেন মার্কেটের ভিতরে তিন থেকে পাঁচ টি দোকান। এলাকাবাসী আরো জানান দেখলে মনে হবে ভাজা মাছ উলটে খেতে জানেনা। অথচ টপ অফ দ্যা কিং চাঁদাবাজি সন্ত্রাসী কার্যকলাপে দলীয় প্রয়োজনে নিজের প্রয়োজনে নৈরাজ্য সৃষ্টি করতো সব সময়। এক দম জিরো থেকে হয়েছে হিরো। এক সময় অন্যদের দোকানে কর্মচারী থাকা মো. হুমায়ুন কবির, অবির আলি হয়ে গেছে কোটিপতি। এ দের অত্যাচারে এলাকাবাসী এক বারে অতিষ্ঠ। শুনেছি চুরের মায়ের বড় গলা এখন দেখি খুনি চাঁদাবাজিদের বাবার বড় গলা। যেমন আমজাদ আলী মাতুব্বর যেমন দুধে ধোয়া তুলসী পাতা। হুমায়ুন কবিরের বাবাও একজন আওয়ামী লীগের নেতা চর গিরিশ ৪ নং ওয়ার্ডের। বাবাও লোক ভালো না, আশুলিয়ার এলাকাবাসীর জোর দাবি ছাত্রজনতা হত্যার চাঁদাবাজির সন্ত্রাসীদের দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তির দাবি এবং ন্যায় বিচার আশা করছে। নিহত ছাত্র ছাত্রীদের ও শিক্ষার্থীদের পরিবারের সকল সদস্যদের দাবি ও স্বজনদের দাবি করেন আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর দৃষ্টি আকর্ষণ করছেন এলাকার সাধারণ অসহায় জনগণ । সরকারের কাছে বিচারের জোর দাবি জানাচ্ছেন এবং দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি ফাসির দাবি করেন সর্ব সাধারণ এলাকার সর্বস্তরের শ্রমিক ও জনতা এবং নিহতদের পরিবার।