গাজীপুরের কাশিমপুর থানা এলাকায় ভূমিদস্যুরা  অসহায় পরিবারের জমি দখল জাল দলিলের মাধ্যম দিয়ে প্রশাসনকে ম্যানেজ করে  একের পর এক  মিথ্যা মামলা দায়ের করার অভিযোগ রয়েছে।

এতে স্থানীয় প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর উচ্চপদস্থ একজন কর্মকর্তার যোগসাজশের অভিযোগও করেছেন ভুক্তভোগীরা।

ভুক্তভোগীরা অভিযোগ করেন, ভূমিদস্যু মাহাবুবুর রহমান, মুকুল, ইদ্রিস মাওলানা এবং কাশিমপুর আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি সাইজ উদ্দিন মোল্লা মিলে, ৩২ জন সাংবাদিকসহ অসংখ্য অসহায় পরিবারের জমি দখল করে নিয়েছে এদিকে ভুয়াদুলি দাগ খতিয়ান ব্যবহার করে সরকারি ব্যাংকের হাজার কোটি টাকা আত্মসাত  করে প্রতারক মাহবুবর রহমান গংদের বিশিষ্ট শিল্পপতি হয়ে থাকেন তাদেরকে কেন ধরাছোঁয়ার বাইরে রাখা হয়।

এছাড়াও, তারা কয়েকটি  মিথ্যা মামলা দায়ের করে ভুক্তভোগীদের হারানোর চেষ্টা করেই চলেছেন।

এ ঘটনায় গাজীপুর জেলার দায়িত্বরত মেজর আসিফের নামও উঠে এসেছে।

ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, মেজর আসিফ ভূমিদস্যুদের পক্ষ নিয়ে কাজ করছেন এবং তাদেরকে সহায়তা করছেন।

এ বিষয়ে ভুক্তভোগীরা দৈনিক সময়ের কণ্ঠ পত্রিকার সম্পাদক বোরহান হাওলাদার জসিমের মাধ্যমে মেজর আসিফের সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেছেন।

তবে, মেজর আসিফের সহকারী আনিক হাসান ফোন রিসিভ করে মিটিং আছে বলে ফোন রেখে দেন,আরেকজন সরকারি ১৩ ব্যাচের কাউসার এক ঘটনার মূল সাক্ষী তাকে তার ব্যক্তিগত নাম্বারে ফোন দিলে বিষয়টি দৈনিক সময়ের কণ্ঠ পত্রিকা সম্পাদক কে জানিয়ে থাকেন মেজর আসিফ সাহেবের স্বজন প্রীতির জন্য যেকোনো কাজ করতে পারেন এর ফোন রেকর্ডটি সম্পাদকের কাছে রয়েছে।

এ ঘটনায় কাশিমপুর থানার বিতর্কিত অর্থ লোভী ওসি সাইফুল ইসলামের সাথে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।

ভুক্তভোগীরা দ্রুত গতিতে এই ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের দাবি জানিয়েছেন সেনা প্রধানের কাছে। দৈনিক সময়ের কণ্ঠ পত্রিকায় চোখ রাখুন