বরগুনা জেলার পাথরঘাটা উপজেলা বাসীকে বিজয় দিবস ও নববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন পাথরঘাটা উপজেলা শাখার জামায়াতের সাবেক আমীর ও বরগুনা জেলার শাখার সহকারী সেক্রেটারি মো. শামীম আহসান।
মো.শামীম আহসান, বরগুনা জেলার পাথরঘাটা উপজেলার চরদুয়ানী ইউনিয়নের ছহেরাবাদ গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে ১১এপ্রিল ১৯৬৯ সালে জন্মগ্রহণ করেন তার পিকচার নাম মো. জালাল উদ্দিন আহমেদ।
তারা ৩ ভাই ৪ বোন। ১৯৮৪ সালে চরদুয়ানী মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পাস করেন। ১৯৮৬ সালে মঠবাড়ীয়া সরকারি কলেজ থেকে এইচ এস সি পাশ করেন। ১৯৯০সালে ঐ একই কলেজ থেকে বি কম পাশ করেন। ১৯৯২ সালে বরিশাল বি এম কলেজ থেকে ব্যবস্থাপনায় স্নাতকোত্তর ডিগ্রী অর্জন করেন। ২০০১সালে বি এড ও২০০৩ সালে এম এড ডিগ্রি অর্জন করেন। ২০০৮ সাল থেকে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোড বরিশাল এর Examiner হিসেবে ও২০১৬ সাল থেকে বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় Head examiner হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। ১ জানুয়ারি ১৯৯৪ সালে প্রথম শিক্ষাগতার পেশা দিয়েই কর্মজীবন শুরু করেন। বর্তমানে কিরণপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। ২০০৭সালে পাথরঘাটা উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির সর্বপ্রথম নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় উক্ত নির্বাচনে তিনি সাধারণ সম্পাদক পদে বিপুল ভোটে নির্বাচিত হন। এবং অত্যন্ত সফলতার সাথে সমিতির দায়িত্ব পালন করেন। ২৪ এর ৫ ই আগস্ট দেশের প্রেক্ষাপট পরিবর্তনের পরে বর্তমানে আহবায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছেন। ছাত্র জীবন :১৯৮৪সাল থেকে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির মঠবাড়িয়া উপজেলা শাখার সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন, ১৯৮৮ সাল থেকে পিরোজপুর জেলার অফিস ও প্রকাশনা সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন এবং পিরোজপুর শহর সাথি শাখার সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন, শিবিরের সর্বোচ্চ পদ সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করে। ১৯৯১সালের শেষের দিকে ছাত্র জীবন শেষ করেন এবং জামায়াতে ইসলামীর রুকন হিসেবে শপথ নেন এবং সেই থেকে পাথরঘাটা উপজেলার সেক্রেটারি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন, ২০১৭ সাল থেকে পাথরঘাটা উপজেলার আমির হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। বর্তমানে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর বরগুনা জেলা শাখার সহকারী সেক্রেটারী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এছাড়াও সংগঠনের গুরুত্বপূর্ণ বিভাগের দায়িত্ব পালন করছেন।
তিনি পাথরঘাটা উপজেলায় বিভিন্ন সময় সামাজিক কাজসহ অন্যান্য সেবায় নিজেকে নিয়োজিত করেছেন, যা চোখে পড়ার মতো, সারা জীবন মানুষের সেবা করে যেতে চান।