যোগাযোগের গুরুত্ব:
বিচিত্র এ মানব সমাজ। অসংখ্য তার সমস্যা। সর্বোপরি রয়েছে জাহেলিয়াতের চতুর্মুখী আক্রমণ। ফলে একজন কর্মীর পক্ষে তার নিজস্ব মানে টিকে থাকা বা সামনে অগ্রসর হওয়া সহজ ব্যাপার নয়। প্রতিনিয়ত জাহেলিয়াতের বিষাক্ত ছোবল তাকে ক্ষত বিক্ষত করতে চায়। দুনিয়াবী লোভ-লালসা, ভয়-ভীতি তাকে নিস্তেজ করে ফেলতে চায়। এ অবস্থা থেকে বাঁচার জন্য তার প্রয়োজন উপযুক্ত আশ্রয়স্থল। জামায়াত কর্মীগণই হচ্ছে এ ব্যাপারে পরস্পরের আশ্রয়। একে অপরকে তার হৃদয় নিংড়ানো ভালবাসা দিয়ে সহমর্মিতা প্রকাশ করবে। তার সমস্যা জানবে এবং তা সমাধানে এগিয়ে আসবে। দুর্বলতা অনুধাবন করবে এবং তা প্রতিকারে তৎপর হবে। এভাবে এক অপরকে ঈমানে, আমলে ও কর্মতৎপরতায় সহযোগিতা দিয়ে ক্রমান্বয়ে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার বা তার দায়িত্ব পালনে উদ্বুদ্ধ করার জন্যে পরিকল্পিতভাবে যোগাযোগ করার নামই কর্মী যোগাযোগ।বিস্তারিত